মার্কিন বিমান নির্মাতা প্রতিষ্ঠান লকহিড মার্টিন এখনই পঞ্চম প্রযুক্তির এফ-থার্টি ফাইভ স্টেলথ যুদ্ধবিমানে পারমাণবিক বোমা বহনের সুযোগ সংযোজন করতে যাচ্ছে। ব্লক ফোর আপগ্রেডের আওতায় ট্যাকটিকাল পারমাণবিক বোমার এই অপশনটি যুক্ত হচ্ছে। এর আগে খবর প্রকাশিত হয়েছিল , মার্কিন এফ থার্টি ফাইভ-এ লাইটনিং দ্য সেকেন্ড সংস্করণের একটি বিমান বি সিক্সটি ওয়ান-টুয়েলভ পারমাণবিক বোমা বহন করে পরীক্ষামূলক উড্ডয়ন চালিয়েছিল
পাকিস্তান ও তুরস্ক ফেব্রুয়ারির প্রথম থেকে কমান্ডো ও স্পেশাল ফোর্সের সেনাদেরকে দিয়ে একটি যৌথ সামরিক মহড়া শুরু করেছে। পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখোয়া অঞ্চলের তেরবেলা নামের এলাকায় দুই সপ্তাহের এ মহড়াটি হচ্ছে। এ মহড়ার নাম দেয়া হয়েছে ‘আতাতুর্ক এক্সারসাইজ ২০২১’। তুরস্কের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের একজন মুখপাত্র জানিয়েছেন, এই মহড়ার উদ্দেশ্য হলো দুই দেশের সেনাবাহিনীর মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা বাড়ানো...
২০২০ সালের নভেম্বরে শেষ হওয়া নাগরনো-কারাবাখের যুদ্ধে আজারবাইজান ও আর্মেনিয়া মিসাইল, ড্রোন ও রকেট আর্টিলারি ব্যবহার করে। ৪৪ দিন ধরে চলা এ যুদ্ধে রাশিয়ান, তুর্কি, ইসরাইলি ও অজানা সূত্র থেকে পাওয়া আরো কিছু ড্রোন ব্যবহার হয়। এ ড্রোনগুলোর ওপর ভর করে উভয় বাহিনী তাদের প্রচলিত আর্টিলারি ও আক্রমণ মিশনগুলো পরিচালনা করে। যুদ্ধে আজারবাইজান জয়ী হয়, কিন্তু তার খুঁটির মূল জোর ছিল তুরস্কের সরবরাহ করা মানববিহীন ড্রোন। আর তখন থেকেই বিশ্বজুড়ে ড্রোনের কদর হঠাৎ করেই বেড়ে যায়
বিশ্বের যে কোনো প্রান্তে পারমাণবিক হামলা চালাতে সবচেয়ে কার্যকর অস্ত্র আন্তঃমহাদেশীয় ব্যালেস্টিক মিসাইল বা আইসিবিএম। নিজের ভূখণ্ড থেকেই এই মিসাইলের সাহায্যে হামলা করা যায় বিশ্বের যে কোনো প্রান্তে। এটি এমন এক অস্ত্র, যা এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমের পক্ষেও প্রতিরোধ করা প্রায় অসম্ভব
এশিয়ায় সামরিক দিক থেকে শক্তিশালী দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে মিয়ানমার। দেশটির অভ্যন্তরীণ রাজনীতি এখন সেনাবাহিনীর হাতে। প্রতি বছর বাড়ছে সামরিক বাজেট। এরইমধ্যে দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক মিসাইলের অধিকারী হয়েছে দেশটি। মিয়ানমারের কাছে রয়েছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়ার তৈরি শক্তিশালী এয়ার টু এয়ার এবং সারফেস টু এয়ার মিসাইল। তাছাড়া দেশটি নিজে মাঝারি পাল্লার মিসাইল তৈরি করতেও সক্ষম। মিয়ানমারের কাছে রয়েছে চীন ও রাশিয়ার তৈরি শক্তিশালী যুদ্ধবিমান এবং এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম...