রাশিয়ান মুদ্রা রুবলের উপর রাশিয়ানদের আস্থা বাড়ছে। ধারণা করা হয়েছিল, পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা রাশিয়ার অর্থনীতিকে ধসিয়ে দেবে। কিন্তু ডলার ও ইউরোর বিপরীতে রুবল দিন দিন আরও শক্তিশালী হচ্ছে। ৩১টি প্রধান আন্তর্জাতিক মুদ্রার মধ্যে রুবলকে ২০২২ সালের সবচেয়ে শক্তিশালী মুদ্রা ঘোষণা দিয়েছে ব্লুমবার্গ। তারা বলেছে, নিষেধাজ্ঞার পর রাশিয়া সরকার যে সব পদক্ষেপ নিয়েছে, সেগুলো রুবলকে একটা শক্ত জায়গায় দাঁড় করিয়ে দিয়ছে। এখন, পুঁজি জমানোর জন্য বিদেশী মুদ্রার চেয়ে রুবলের উপর আস্থা অনেক বেড়ে গেছে রাশিয়ানদের। এদিকে, রুবলের বিপরীতে ডলার আর ইউরোর মান পড়ে গেছে। ইউরোর এই পতন আরও কিছুকাল জারি থাকবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। কিছু বিশ্লেষক সতর্ক করে বলেছেন, রাশিয়ার সাথে পশ্চিমাদের উত্তেজনা যত দীর্ঘ হবে, ডলার আর ইউরো তত বিষাক্ত হয়ে উঠবে। বিস্তারিত থাকছে হায়দার সাইফের প্রতিবেদনে।
ডলারের অবস্থানকে চ্যালেঞ্জ করার মতো একটা মুদ্রা হতে পারে ইউয়ান
সে রকম কিছু ঘটলে ইউরোপে রাশিয়ার গ্যাস সরবরাহ বন্ধ হয়ে যেতে পারে। এজন্য রাশিয়া তেল গ্যাসের বাজার হিসেবে চীনকে বেছে নিচ্ছে। আগামি দিনে রাশিয়ার জ্বালানীর বাজারের গতিপথ বদলে গেলে বিশ্বের জ্বালানী নিরাপত্তার ওপর এর প্রভাব পড়বে।
উপসাগরীয় ক্ষুদ্র দেশ কাতার বিশ্বের এক বিস্ময়কর অর্থনৈতিক শক্তি। বিশ্বের ৪০টি দেশে কাতার ৪০০বিলিয়ন ডলার বা ৪০ হাজার কোটি ডলার বিনিয়োগ করেছে। এই অর্থ বাংলাদেশের বর্তমান বৈদেশিক রিজার্ভের দশগুণ। শুধু যুক্তরাজ্যেই কাতারের বিনিয়োগ ৫৩ বিলিয়ন ডলার
চীন-আসিয়ান বাণিজ্যের বহর যেভাবে বাড়ছে তাতে করে ইউরোপ থেকে চীনের আমদানি ব্যাপকভাবে কমে যাবে। এ অবস্থায় আগামী বছরগুলোতে তারা আবার চীনের বৃহত্তম বাণিজ্য অংশীদার হওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাবে