সেই মিসর এখন ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে

  • ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ১০:২০

এক দশক আগে গণঅভ্যুত্থানে স্বৈরশাসক হোসনি মোবারকের পতনের পর মিসরে আবার অগ্রগতি ঘটবে বলে আশা করা হয়েছিল। তবে মিসর এখন শাসন করছে মোবারকের চেয়েও বড় এক স্বৈরাচার। আবদেল ফাত্তাহ আল সিসির শাসনে মিসর কোথায় চলেছে, আলজাজিরায় এক নিবন্ধে তারই বিস্তারিত তুলে ধরেছেন খ্যাতিমান সাংবাদিক ও লেখক খালেদ দিয়াব


মিয়ানমারে সেনা অভ্যুত্থানে চীনের লাভ?

  • ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ০৮:১০

মিয়ানমারে ১ ফেব্রুয়ারির সেনা অভ্যুত্থানের পর বিশ্বের বিভিন্ন দেশ বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও জাতিসংঘ নিন্দা জানিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র মিয়ানমারের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের হুমকি দিয়েছে। এসব দেশ ও সংগঠন অবিলম্বে অং সান সু চিসহ গ্রেফতারকৃত নেতাদের মুক্তি দিয়ে দ্রুত গণতান্ত্রিক শাসনে ফিরে আসার আহ্বান জানিয়েছে


যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চীন-রাশিয়ার পারমাণবিক যুদ্ধের আশঙ্কা

  • ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ০৭:৫৫

যুক্তরাষ্ট্রের স্ট্রাটেজিক কমান্ডের প্রধান চার্লস রিচার্ড বলেছেন, চীন এবং রাশিয়ার সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে এবং এ যুদ্ধ পারমাণবিক যুদ্ধে রূপ নিতে পারে। তিনি যুক্তরাষ্ট্রকে এ বিষয়ে প্রস্তুত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন। ট্রাম্প প্রশাসনের সময় অভিযোগ করা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র এবং তার মিত্রদের বিরুদ্ধে রাশিয়া পারমাণবিক হামলার নীতি গ্রহণ করেছে। এবার যুক্তরাষ্ট্র এর সঙ্গে যুক্ত করেছে চীনের নাম


এরদোয়ানের টার্গেট আফ্রিকা মহাদেশ

  • ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ০৬:২২

আফ্রিকায় এরদোয়ানের কূটনৈতিক তৎপরতা কতটুকু সফল হয়েছে, সেটা সময়ই বলবে। তবে, করোনা মহামারি এবং সাম্প্রতিক বছরগুলোতে তুরস্কের অর্থনৈতিক মন্দার কারণে তাদের সামর্থ্যে কিছুটা ভাটা পড়লেও এরদোয়ান দমে যাওয়ার পাত্র নন। বিশেষত, নিজ দেশের জনগণের আরও কাছে যাওয়ার জন্য যখন এ দুর্দান্ত বৈদেশিক অর্জন অসাধারণ কাজ করছে, তখন তিনি পিছু হটবেন কেন!


মিয়ানমারের সেনা অভ্যুত্থানকে যে কারণে সমর্থন দিচ্ছে ভারত

  • ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ১৫:৫৫

ভারত বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে নিজেকে দাবি করে। মিয়ানমারের নির্বাচনি ফলাফলকে অগ্রাহ্য করে এবং স্টেট কাউন্সিলর অং সান সু চিকে সরিয়ে সেনাবাহিনী দেশটির ক্ষমতা নিয়ে নেওয়ার পর বিশ্বের অধিকাংশ দেশ সেনাবাহিনীর সমালোচনা করলেও ভারত এ বিষয়ে বিস্ময়করভাবে চুপ রয়েছে। এমনকি সু চিকে মুক্তি দেওয়ার কিংবা মিয়ানমারের গণতান্ত্রিক শাসন পদ্ধতিকে পুনরায় চালু করার বিষয়েও ভারত কোনো আনুষ্ঠানিক দাবি তোলেনি। ভারতের এ আচরণ বিশ্ববাসী বিশেষ করে গণতান্ত্রিক শক্তিগুলোকে বিস্মিত করেছে