দেশকে বিশ্বকাপ জিতিয়েছেন। দাপটের সাথে খেলেছেন স্পেন ও ইংল্যান্ডের শীর্ষসারির ক্লাবে। তবে বিসর্জন দেননি স্বকীয়তা। বর্ণবাদী আচরণের প্রতিবাদ জানিয়ে জার্মানির মতো দলের হয়ে খেলা ছাড়তেও দ্বিধা করেননি। আবার উইঘুর মুসলিমদের পক্ষে কথা বলে বাদ পড়েছেন ক্লাব থেকে। তুরস্কের প্রেসিডেন্টের সাথে তার বন্ধুত্ব নিয়েও ঘোর আপত্তি পশ্চিমা বিশ্বের। তবু তারকা ইমেজ রক্ষার জন্য কখনও আপস করেননি। এমন একজন ফুটবলার মেসুত ওজিল
শুক্রবার। বেপ্পু শহরের সাদামাঠা চারতলা এক ভবনের দিকেই সবার পথ। সবাই যাচ্ছেন দলে দলে। নারী-পুরুষ সবাই। আছেন রিতসুমেইকান এশিয়া-প্যাসিফিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও। শহরের এখানে-ওখানে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা হোটেলকর্মী কিংবা ফিশিং বোট ও শিপইয়ার্ডে কাজ করা লোকজনও আছেন। তারা সবাই জুমার নামাজ আদায় করতে যাচ্ছেন। কী অসাধারণ মনজুড়ানো দৃশ্য! এক সময় জাপানের মতো দেশে এ ধরনের চিত্র সহজে মিলত না। এখন বেশ দেখা যায়।
নির্যাতনের বাহন হিসেবে চিত্রায়িত করে ইসলামকে যুদ্ধবিগ্রহ ও অন্যায়-অবিচারের জন্য দায়ী করা এখন ওয়েস্টার্ন ফ্যাশন। ইসলামের বিরুদ্ধে এসব অভিযোগ যে অমূলক, তা বিবেকবানরা সহজেই উপলব্ধি করতে পারেন। তারপরও পৃথিবীতে মাঝেমধ্যে এমন কিছু ঘটে, যা আমাদের চোখে সত্য ও মিথ্যার ব্যবধানকে পরিচ্ছন্ন করে তোলে। পপ-তারকা ক্যাট স্টিভেন্সের জীবন বদলানোর ঘটনাও এ-রকম। তিনি এখন ইউসুফ ইসলাম
যে বিষয়টি আমাকে প্রথম আকর্ষণ করে, তা হলো আজানের ধ্বনি। যেখানেই যেতাম পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের আজান শুনতে পেতাম। আমি জানতে পারলাম, আজানের মাধ্যমে সবাইকে নামাজের প্রতি আহ্বান জানানো হয়। বিষয়টি আমাকে আন্দোলিত করে। সত্যি বলতে কী, আজানের সুরই আমাকে প্রথম ইসলাম গ্রহণে অনুপ্রাণিত করে। আজান যেভাবে আমাকে আন্দোলিত করত, উচ্চাঙ্গ সঙ্গীত তা কখনও করতে পারেনি
মূলত ইসলামকে টার্গেট করেই নতুন ওই আইনের খসড়া প্রস্তুত করা হচ্ছে বলে জানা যায়। যদিও বলা হচ্ছে শ্বেতাঙ্গ আধিপত্যবাদীসহ সবাইকেই এর আওতায় আনা হবে। ফরাসি মুসলিমরা আশঙ্কা করছেন, নতুন এই আইনের ফলে শুধু শ্বেতাঙ্গ উগ্রবাদ নয়, ইসলাম ধর্ম ও মুসলিম বিদ্বেষও এখন ফ্রান্সজুড়ে বেড়ে যাবে