চীন-ভারত দ্বন্দ্ব : কতোটা সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

  • ৩০ জুন ২০২০ ২১:৪৯

অনেক বিশ্লেষক মনে করেন চীন-ভারত কোনো বলয়ে জড়িয়ে পড়া বাংলাদেশের ঠিক হবে না। চীন তার নিজস্ব বলয় তৈরি করছে, ভারতের সঙ্গে যুক্ত হবে আমেরিকা। বাংলাদেশের চেষ্টা থাকা উচিত এই দুই বলয়ের বাইরে থাকা। লাদাখের ঘটনা প্রমাণ করে, ভারত-চীনের এই উত্তেজনা ও সংঘর্ষ সহজে থামবে না। এমন উত্তেজনাকর পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক চেষ্টা থাকা উচিত কারও মুখোমুখি না হওয়া, নিরপেক্ষতা বজায় রাখা


মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সাদা-কালোর বিরোধ ছিল, আছে এবং অনেকদিন থাকবে

  • ১২ জুন ২০২০ ২০:০৭

জর্জ ফ্লয়েড ছিলেন একজন খুবই অসৎ প্রকৃতির ব্যক্তি। তিনি কালো ছিলেন বলেই অন্য কালো মানুষকে তার মৃত্যু নিয়ে আন্দোলন ও অরাজকতা করতে হবে, এটা মেনে নেওয়া যায় না। মিনেসোটা অঙ্গরাজ্যের যে পুলিশের নির্যাতনে জর্জ ফ্লয়েডের মৃত্যু ঘটেছে, মিনেসোটা অঙ্গরাজ্যের আইন অনুসারে তিনি চাকুরীচ্যুত হয়েছেন এবং রাষ্ট্রিক আইন অনুসারে তাঁর বিচার হতে যাচ্ছে


শেখ মুজিবের স্বদেশ আগমন

  • ১২ জুন ২০২০ ১৯:২৬

শেখ মুজিবুর রহমান এর দেশে ফেরার ঘটনাকে এখন যেভাবে তুলে ধরবার চেষ্টা করা হচ্ছে, আসলে পরিস্থিতি যে সেরকম ছিল, তা নয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র চায়নি বাংলাদেশে ভারতের নিয়ন্ত্রণ স্থাপিত হোক। মার্কিন প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সন তাই বঙ্গোপসাগরে পাঠান সপ্তম নৌবহর। বলেন, বাংলাদেশকে ভারত দখল করে রাখতে পারবে না। তাকে মেনে নিতে হবে একটা পৃথক স্বাধীন রাষ্ট্র হিসাবে। সেটা ছিল প্রচন্ডভাবে ঠান্ডা লড়াইয়ের যুগ। বর্তমানে সেই পরিস্থিতি আর তখনকার মতো বজায় নাই। যদিও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র রাশিয়া আর চীনের মধ্যে বিশ্ব-নেতৃত্বের ক্ষেত্রে চলেছে বলতে গেলে প্রচ্ছন্ন লড়াই। আর ভারতও চাচ্ছে একটা পরাশক্তি হতে


বিএনপির রাজনীতিতে বহু ভুল

  • ০১ জুন ২০২০ ২২:২৭

বিএনপিকে যদি রাজনীতি করতে হয়, তবে তার পররাষ্ট্র ও রাষ্ট্রনীতিতে আনতে হবে আমূল পরিবর্তন। কিন্তু কেবল আওয়ামী লীগবিরোধী বিবৃতি ছাড়া বিএনপি নেতা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে আর বেশি কিছু দিতে দেখা যাচ্ছে না


বাংলাদেশ-মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র মৈত্রী

  • ০৮ মে ২০২০ ২১:৪১

পঙ্গপালদের যুদ্ধের কাজেও ব্যবহারের দৃষ্টান্ত আছে। একবার দক্ষিণ আমেরিকায় পেরু তখনকার তার শত্রু রাজ্য ইকুয়েডরের বিপক্ষে পঙ্গপালদের ব্যবহার করেছিল। পেরু তার দেশে পঙ্গপালদের আস্তানার তিন দিক আগুন লাগিয়ে ইকুয়েডরের দিকটি খোলা রাখে। পেরু থেকে এই আগুনবিহীন পথে পঙ্গপাল উড়ে যায় ইকুয়েডরে। সম্প্রতি কক্সবাজার অঞ্চলে পঙ্গপালের আবির্ভাব হতে পেরেছে। অনুমিত হচ্ছে, এরা এসেছে মিয়ানমার থেকে। পঙ্গপাল নিয়ন্ত্রণ করতে হলে প্রয়োজন কীটনাশর রাসায়নিক দ্রব্যের। যা কেবল আমরা সস্তায় কিনতে পারি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কাছে থেকে