রাশিয়ার এমন আচরনের কারন মস্কোও কৃষ্ণসাগর নিয়ে অস্থিরতায় আছে। সাবেক সেভিয়েতের স্যাটেলাইট রাষ্ট্র রোমানিয়া ও বুলগেরিয়াও এখন ন্যাটোতে যোগ দিয়েছে। ইউক্রেন এখনও স্বতন্ত্র কিন্তু ইউক্রেনের সাথে রাশিয়ার সম্পর্ক খুবই শত্রুতাভাবাপন্ন
আফগানিস্তানন থেকে ইরান এখন তিনটি বিষয় প্রত্যাশা করছে। প্রথমত, আমেরিকার সেনাদের প্রত্যাহার। দ্বিতীয়ত কাবুলে একটি ইরান অনুকূল সরকার প্রতিষ্ঠা করা যারা ওয়াশিংটনের সাথে দুরত্ব বজায় রাখবে। তৃতীয়ত আফগানিস্তানে বসবাসরত শিয়া সম্প্রদায়ের জন্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। এ লক্ষ্যগুলো অর্জনে ইরান যেকোনো কিছুই করতে তৈরি
কত দ্রুত বদলে যাচ্ছে সময়! স্নায়ুযুদ্ধে বিশ্বের মোড়লরা পরমাণু মিসাইল মজুদ করার প্রতিযোগিতায় মেতে উঠত। আর এখন, সামরিক বাহিনীগুলো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার যন্ত্র বানিয়ে কীভাবে পরস্পরকে টপকানো যায়, সে চিন্তায় মশগুল। কে কতটা এগিয়ে গেল, কেউ কিন্তু তা সহজে প্রকাশ করছে না
তুরস্কের প্রতিরক্ষা শিল্পের আরেকটি উদ্ভাবন মনুষ্যবিহীন সশস্ত্র নৌযান। অফিশিয়ালি যেটিকে বলা হচ্ছে আর্মড আনম্যান্ড কমব্যাট সারফেস ভেহিকেল বা এইউএসভি। মনুষ্যবিহীন নৌযানের যে সিরিজ তৈরির যে পরিকল্পনা নিয়েছে নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটি- এটি তার প্রথম প্রোডাক্ট
হামলাকারী ড্রোনগুলোর মধ্যে উদ্ধার করা একটি ড্রোনের কম্পিউটার অনুসন্ধান করে দেখা যায়, এ ড্রোনটি টার্গেটে আক্রমন করা ঠিক পূর্ব মুহুর্তে ধ্বংস হয়ে যায়। এমন তথ্য সৌদি আরবের জন্য মোটেও স্বস্তিদায়ক নয়। কারণ দুটো স্থাপনার ওপর তাদের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা থাকলেও এক্ষেত্রে তা সম্পুর্ণ ব্যর্থ হয়েছে। অন্যদিকে নাগারনো কারাবাখে যে ড্রোনগুলো ছোড়া হয়েছে, সেগুলো বিচ্ছিন্নভাবে একটি একটি করে ছাড়া হয়েছে