যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা পরিস্থিতি বুঝতে পারছেন বলেই মনে হচ্ছে। অনেকেই বলছেন, চীনকে মোকাবেলা করতে হলে এশিয়ার দেশগুলোর সাথে বন্ধুত্ব আরো জোরদার করতে হবে
প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের পাশাপাশি সিনেট, প্রতিনিধি পরিষদ এবং বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যের আইনসভা নির্বাচনে আমেরিকান জনগন তাদের প্রতিনিধি নির্বাচন করেছেন। এতে বেশ ক'জন মুসলিম প্রার্থী নির্বাচিত হয়েছেন মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদে। কোনো কোনো অঙ্গরাজ্যের আইনসভায়ও তারা জায়গা করেছেন। এর মধ্য দিয়ে তারা গড়েছেন নতুন ইতিহাস। জানা যাক তাদের কয়েকজনের কথা
সুদানের সাথে ইসরাইলের সম্পর্কটিও বরাবরই ভঙ্গুর। দু' দেশের সেনাবাহিনীর মুখোমুখি হওয়া ছাড়াও উভয় দেশ গত কয়েক দশক ধরে পরস্পরের সাথে চালিয়ে যাচ্ছে অঘোষিত লড়াই। ১৯৯০ সালে সুদানে বিমান হামলা চালায় ইসরাইলী এয়ারফোর্স। সুদানের যে পথ দিয়ে প্যালেস্টাইনের হামাস গোষ্ঠীর কাছে ফজর-৩ রকেট যায়, সেই পথটাই ছিল এ হামলার টার্গেট। এ হামলায় স্বভাবতই ক্ষুব্ধ হয় সুদান। তারা বলে, ''অপর দেশের সার্বভৌমত্ব লঙ্ঘন করা বেআইনী কাজ।'' এর দু' বছর পর পোর্ট সুদানে হামাসের একজন কর্মকর্তাকে হত্যা করে ইসরাইল
নতুন মার্কিন প্রশাসনের নীতি হবে ভিন্ন। 'কর্তৃত্ববাদী' শাসকদের প্রতি ট্রাম্পের বহুনিন্দিত আকর্ষণ ভেঙে বেরিয়ে আসতে চাইবেন বাইডেন। আর এর অংশ হিসেবে তুরস্কের বিরুদ্ধে কঠিন ব্যবস্থা নেবেন তিনি। প্রশ্ন হচ্ছে, সেই ব্যবস্থা কতোটা কঠোর হবে এবং বাজারে তার প্রতিক্রিয়াই বা কেমন হবে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিদ্যমান আইন অনুযায়ী তুরস্কের বিরুদ্ধে পাঁচ রকম ব্যবস্থা নেয়া যায়
২০১৬ সালে শ্বেতাঙ্গ তরুণ প্রজন্ম ঝুঁকেছিল ট্রাম্পের দিকে। চাকরি শিক্ষা আর অর্থনৈতিক নিশ্চয়তায় তারা ট্রাম্পমুখী এবারো। এই বলয়ে খুব একটা প্রবেশ করতে পারেনি ডেমোক্র্যাটরা। পাশাপাশি ট্রাম্পের শ্বেতাঙ্গ আধিপত্যবাদী মানসিকতাও এর একটি বড় কারণ। তরুণ ছাড়াও অন্য যে কোনো বয়সী শ্বেতাঙ্গরাই ট্রাম্পকে সমর্থন দিচ্ছেন। অভিবাসনবিরোধী, ইসলামফোবিকরাও যে ট্রাম্পকে জেতাতে মরিয়া হয়েছিলেন সেটিও বলা অপেক্ষা রাখে না