প্রতিরক্ষা শিল্পে উদীয়মান দেশগুলোর দিক থেকে বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে যাচ্ছে পশ্চিমা ও রাশিয়ার প্রতিরক্ষা ও সমরাস্ত্র নির্মাতা কোম্পানিগুলো। একসময় যেসব দেশের প্রতিরক্ষা শিল্প গড়ে তুলতে পশ্চিমা ও রুশ কোম্পানিগুলো সহায়তা দিয়েছে, সেসব দেশ এখন বহু ধরনের প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম উৎপাদন করছে। যদিও উদীয়মান এসব দেশ এখনও প্রতিরক্ষা খাতের নানা প্রযুক্তির জন্য রুশ ও মার্কিন কোম্পানিগুলোর ওপর নির্ভর করে থাকে
তুরস্ক ও গ্রিস প্রতিবেশী দেশ হলেও এ দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক উষ্ণ নয়। মুসলিম দেশ হিসেবে তুরস্কের অবস্থান এবং বৈশ্বিক নানা ইস্যুতে তুরস্কের কার্যক্রমকে সহজভাবে মেনে নিতে পারছে না গ্রিস। আবার তুরস্কও অভ্যন্তরীণ ও নিজেদের নিয়ন্ত্রিত নানা অঞ্চলে গ্রিসের উস্কানিমূলক কার্যক্রমকে অনুমোদন করতে পারছেন না। গ্রিস খ্রিষ্টান-প্রধান দেশ হওয়ায় ইউরোপের নানা পরাশক্তি থেকেও নিয়মিত সহযোগিতা পেয়ে থাকে। যাকে তুরস্ক দেখছে সার্বভৌমত্বের হুমকি হিসেবে। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, গ্রিস কি সামরিক দিক দিয়ে তুরস্কের সমপর্যায়ে আসতে পারবে?
পরিকল্পনামতো আফগানিস্তান ও ইরাক থেকে সৈন্য কমিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। শুক্রবার দেশটির প্রতিরক্ষা সদর দফতর পেন্টাগন জানিয়েছে, দুই দেশে অবস্থানরত মার্কিন সৈন্য সংখ্যা আড়াই হাজারে নামিয়ে আনার টার্গেট পূরণ হয়েছে
আবার শক্তি দেখাল উত্তর কোরিয়া। এক সামরিক কুচকাওয়াজে দেশটির সেনাবাহিনী প্রদর্শন করেছে নতুন একটি ব্যালেস্টিক মিসাইল। এছাড়া নতুন আরও অনেক অস্ত্রের নির্মাণকাজ চলছে বলে জানিয়েছেন দেশটির সর্বোচ্চ নেতা
জাতিসংঘ মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর সাথে কোনো ধরনের ব্যবসা-বাণিজ্য না করতে সব দেশের প্রতি আহবান জানিয়েছে। কিন্তু জাতিসংঘের এই আহ্বান উপেক্ষা করে পশ্চিমা বিশ্ব বিভিন্ন দেশের অনেক কোম্পানি ও প্রতিষ্ঠান মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর সাথে ব্যবসা-বাণিজ্য করে আসছে। মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী একটি সেনাবাহিনীর সাথে এ ধরনের আর্থিক সংশ্লিষ্টতা মানবাধিকার লঙ্ঘনকে উৎসাহিত করারই নামান্তর এবং সম্পূর্ণ অনৈতিক কাজ বলে জাতিসংঘ মন্তব্য করেছে