ভারতে মুসলিম নির্যাতনের নতুন হাতিয়ার হিসেবে ‘লাভ জিহাদ’ আইনকে ব্যবহার করা হচ্ছে। এরইমধ্যে বিজেপি-শাসিত উত্তর প্রদেশ, মধ্য প্রদেশ, কর্নাটক, উত্তরাখন্ড ও হরিয়ানা রাজ্যে এই বিতর্কিত আইনটি পাশ করা হয়েছে। আরও কয়েকটি রাজ্যে আইনটি পাশ করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এই আইন নিয়ে শুধু ভারতে নয়, আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাগুলো উদ্বেগ প্রকাশ করেছে
ভারত ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলকে কেন্দ্র করে ২০১৮ সালে প্রণীত মার্কিন পররাষ্ট্র ও সামরিক কর্মকৌশল ফাঁস হয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ের তথ্য এভাবে ফাঁস করে দেওয়ার ঘটনা নজিরবিহীন। ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলটি যুক্তরাষ্ট্রের প্রশান্ত মহাসাগরীয় উপকূল থেকে শুরু করে ভারত পর্যন্ত বিস্তৃত। এ অঞ্চল নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্বেগের বিষয় হলো- পশ্চিম ও মধ্য প্রশান্ত অঞ্চলে চীনের ক্রমবর্ধমান প্রভাব। ফাঁস হওয়া প্রতিবেদনে চীনের পাশাপাশি উত্তর কোরিয়ার বিষয়ে মার্কিন দৃষ্টিভঙ্গিও পরিষ্কার হয়ে গেছে
ভারতীয় মিডিয়ায় বেশ কিছু দিন ধরে তুরস্ক নিয়ে নানা নেতিবাচক সংবাদ বেশ গুরুত্ব পাচ্ছে। পাকিস্তানের খবরের ক্ষেত্রে যে ধরনের প্রবণতা লক্ষ্য করা যায়, তেমনি তুরস্কের ক্ষেত্রেও একই প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। ভারতের একটি সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, ভারতের দাবি, তুরস্ক দেশটির মিডিয়াগুলোকে ব্যবহার করে ভারতবিরোধী সেন্টিমেন্ট প্রচার করার চেষ্টা হচ্ছে। কাশ্মীরে ভারতীয় সেনাবাহিনী কাশ্মীরের অসংখ্য স্থানীয় নাগরিক ও মুসলিমদের বিরুদ্ধে হত্যা ও দমন পীড়ন চালাচ্ছে, তুরস্কের মিডিয়ায় এমন খবর প্রচারিত হওয়ার পর ভারত এ মন্তব্য করল
নাগরনো-কারাবাখ লড়াইয়ে আজারবাইজানের পক্ষে শক্ত অবস্থান নিয়েছিল তুরস্ক ও পাকিস্তান। তখন তিন দেশের ঘনিষ্ঠতা নিয়ে নানা সমীকরণ মেলানোর চেষ্টা করেছিলেন বিশ্লেষকরা। আবার নতুন করে আলোচনায় এসেছে তিন দেশের নাম। দেশগুলোর পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা কদিন আগে বৈঠক করেছেন পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদে। সেখানে তারা আগামী দিনে পরস্পরের সহযোগী হয়ে থাকার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছেন। ইসলামভীতি ছড়ানোর বিরুদ্ধে যৌথ পদক্ষেপ গ্রহণ এবং জম্মু-কাশ্মীরসহ বিভিন্ন অঞ্চলে নির্যাতিত মুসলিমদের পাশে দাঁড়ানোর প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন
ভূরাজনীতিতে একের পর এক সাফল্য নিয়ে বারবার শিরোনাম হচ্ছে তুরস্ক। রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান নামটি এখন চৌকষ নেতৃত্বের সমার্থক। বিশ্বের তথাকথিক মোড়লদের আড়াল করে তিনি আলোচনায় আসছেন অত্যাধুনিক সমর প্রযুক্তি ও কৌশল নিয়ে। স্থল-পানি-আকাশ- সবখানেই স্বকীয়তা নিয়ে সাফল্যের সঙ্গে এগোচ্ছেন তুর্কি প্রেসিডেন্ট। এবার তিনি সংবাদের শিরোনাম হয়েছেন ডিজিটাল যুদ্ধে জয়লাভ করে। দুইশ কোটি মানুষের অ্যাপলিকেশন ‘হোয়াটসঅ্যাপ’ বর্জন করে তিনি এবং তার দেশ এখন ব্যবহার করছেন নিজেদের অ্যাপ ‘বিআইপি’ বা ‘বিপ’