তুরস্কের সামরিক শক্তির ক্ষেত্রে একটা বিপ্লব ঘটতে যাচ্ছে। অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ বড় ধরণের সামরিক সরঞ্জাম প্রকল্প নিয়ে কাজ করছে তুরস্ক। এগুলোর একটা বড় অংশের কাজ ২০২৩ সালেই শেষ হবে। প্রজাতন্ত্রের ১০০তম বার্ষিকীতে এই সরঞ্জাম ও প্ল্যাটফর্মগুলো সশস্ত্র বাহিনীর বহরে যুক্ত করা হবে। পঞ্চম প্রজন্মের জঙ্গি বিমান থেকে শুরু করে প্রশিক্ষণ বিমান, অ্যাটাক হেলিকপ্টার, মনুষ্যবিহীন জঙ্গি বিমান, ড্রোন, ট্যাঙ্ক, বিমানবাহী রণতরী, সাবমেরিন, উভচর যানবাহন - সবই রয়েছে এই দীর্ঘ তালিকায়। এগুলো বহরে যুক্ত হলে তুরস্কের সশস্ত্র বাহিনীর সক্ষমতা বহু গুণে বেড়ে যাবে। আরেকটি বড় দিক হলো, এগুলো সবই নিজস্বভাবে তৈরি করছে তুরস্ক। ফলে, আগামীতে সারা বিশ্বে নিঃসন্দেহে তুরস্কের প্রতিরক্ষা শিল্পের একটা বড় বাজারও গড়ে উঠবে। বিস্তারিত থাকছে হায়দার সাইফের প্রতিবেদনে।
কয়েক দশক ধরে মধ্যপ্রাচ্যর দেশগুলো নিজেদের মধ্যে দ্বন্দ্ব সংঘাতে জড়িয়ে পড়লেও এখন এ অঞ্চলের দেশগুলোর মধ্যে সর্ম্পকে বড় ধরনের পরিবর্তন লক্ষ্য করা যাচ্ছে। বহু মেরুকেন্দ্রিক বিশ্বব্যবস্থার যে সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে তাতে মধ্যপ্রাচ্যর দেশগুলো পালন করতে যাচ্ছে গুরুত্বপূর্ন ভুমিকা। এই প্রথম পরস্পর বিরোধী দেশগুলো কাছাকাছি আসছে। এমনকি দশকের পর দশক ধরে ইরানের সাথে আরব দেশগুলোর যে বিরোধ তা কমিয়ে আনার প্রচেষ্টা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। ইরানের সাথে বিশ্বশক্তির পারমানবিক চুক্তির বিরুদ্ধে ইসরাইল অবস্থান নিলেও আরব দেশগুলো অনেকটা নিরব। অপরদিকে ঘনিষ্ট হচ্ছে তুরস্ক, সৌদি আরব, মিশর ও কাতারের সাথে সর্ম্পক। সিরিয়ার সাথে আরব আমিরাত, কাতার ও তুরস্ক সর্ম্পক স্থাপনের ইঙ্গিত দিয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যে দেশগুলোর পরিবর্তিত সর্ম্পকের নানা দিক থাকছে মুনতাসীর মুনীরের প্রতিবেদনে।
মিশরের স্বৈরশাসক আবদেল ফাত্তাহ আল সিসির নজিরবিহীন বর্বরতার মুখে বিশে^র সবচেয়ে প্রভাবশালী ইসলামী সংগঠন মুসলিম ব্রাদারহুড ভয়াবহ সংকটে পড়েছে। এ দলটি আবার ঘুরে দাঁড়াতে পারবে কিনা, সেই প্রশ্ন জাগছে অনেকের মনে। মিডল ইস্ট আইয়ে এক নিবন্ধে এ প্রশ্নের জবাব দিয়েছেন মুসলিম ব্রাদারহুড ও ইসলামী রাজনীতি বিষয়ক গবেষক এবং আয়ারল্যান্ডের ডাবলিন সিটি ইউনিভার্সিটির সহকারী অধ্যাপক ড. এরিকা বিয়াগিনি। তার মতে ইসলামপন্থীদের বিরুদ্ধে চলমান নিপীড়ন সত্ত্বেও ঐতিহাসিকভাবেই তারা অদম্য এবং বিপর্যয়কর পরিস্থিতিতেও টিকে থাকতে সক্ষম। ইসলামপন্থী রাজনীতির ভবিষতের নানা দিক নিয়ে থাকছে আজকের প্রতিবেদন।
রাশিয়া ইউক্রেনে সামরিক অভিযান চালাতে পারে বিষয়টি বেশ আগেই অনুমান করতে পেরেছিলো ইউক্রেন। কারন ইউক্রেনের ডোনবাস অঞ্চলে দীর্ঘদিন থেকে ইউক্রেন সেনাবাহিনীর যুদ্ধ চলছিলো। এর আগে...
ন্যাটো ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের সাথে সম্পর্ক জোরদার করা ২০২২ সালে তুরস্কের অন্যতম লক্ষ্য। আন্তর্জাতিক পরিস্থিতি তুরস্কের জন্য যেমন নতুন সুযোগ বয়ে এনেছে। তেমনি সৃষ্টি করেছে বড় ধরনের ঝুকি। এ ক্ষেত্রে যে কোন ভুল পদক্ষেপ দেশটির জন্য মারাত্মক পরিণতি বয়ে আনতে পারে। তুরস্ক আবার কাছাকাছি হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের।
আকাশপ্রতিরক্ষা বিষয়ে তুরস্কের প্রথম পছন্দ ছিলো যুক্তরাষ্ট্রের প্যাট্রিয়ট মিসাইল সিস্টেম; কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা সামগ্রী নির্মাতা প্রতিষ্ঠান রেথনের নীতির সাথে তুরস্কের প্রত্যাশা মেলেনি। দাম, ডেলিভারির তারিখ ছাড়াও আরো কিছু বিষয়ে দেখা দেয় সমস্যা। বিশেষ করে প্রযুক্তি হস্তান্তর ও পরবর্তীতে যৌথ উৎপাদানের বিষয়ে তুরস্ককে হতাশ করেছে মার্কিন প্রতিষ্ঠানটি
তুরস্কের প্রতিরক্ষা শিল্পের আরেকটি উদ্ভাবন মনুষ্যবিহীন সশস্ত্র নৌযান। অফিশিয়ালি যেটিকে বলা হচ্ছে আর্মড আনম্যান্ড কমব্যাট সারফেস ভেহিকেল বা এইউএসভি। মনুষ্যবিহীন নৌযানের যে সিরিজ তৈরির যে পরিকল্পনা নিয়েছে নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটি- এটি তার প্রথম প্রোডাক্ট
হাবিবের ইস্তাম্বুলে পৌছানোর আগেই ওই নারী ভুয়া ইরানি পাসপোর্টে ইস্তাম্বুল পৌঁছান। হাবিব পৌঁছানোর পর তাকে অপহরণে জড়িত টিমের সদস্যরা ইস্তাম্বুলের একটি হার্ডওয়ারের দোকান থেকে প্লাস্টিকের রশি কেনেন। সেদিন সন্ধ্যায় হাবিব ইস্তাম্বুলে পৌছেই স্থানীয় একটি গ্যাস স্টেশনে যান ওই নারীর সঙ্গে মিলিত হওয়ার জন্য। সেখানে একটি গাড়িতে অবস্থান করছিলেন ওই নারী
সিরিয়ায় ইসরাইলের সম্ভাব্য উপস্থিতির ক্ষেত্রে যেসব ইরানপন্থী মিলিশিয়া গোষ্টীকে হুমকি মনে করবে, তাদের হত্যার কোনো সুযোগও ইসরাইল বাদ দিবে বলে মনে হয় না। অন্যদিকে, তুরস্ক অতি সম্প্রতি আকাশ থেকে প্রতিপক্ষকে গুপ্তহত্যার মিশনে নিজেদের নাম লিখিয়েছে
তুর্কী সিরিজ আরতুগ্রুলে দেখানো হয়েছে ইসলামের উাদারতা। ন্যায্যতা। এমনকি অমুসলিমদের প্রতি ইসলামী বিধিবিধান অনুযায়ী ন্যায় আচরণ। আরতুগ্রুল শিখিয়েছে কিভাবে লড়াই করতে হয়। কিভাবে বেঁচে থাকতে হয়। আরতুগ্রুলের ‘কায়ি’ গোষ্ঠির কোনো ঘর ছিলো না। নিজেদের কোনো ভূমি ছিলো না। বলতে গেলে ছিলো না কিছুই
যুক্তরাষ্ট্রের অবরোধ আরোপের কয়েকদিন আগে ইউরোপীয় ইউনিয়নের নেতারা তুরস্কের কয়েকজন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপের বিষয়ে একমত হয়েছেন। পূর্ব ভূমধ্যসাগরে তেল-গ্যাসের অনুসন্ধান করতে গিয়ে প্রতিবেশী দেশ গ্রিস ও সাইপ্রাসের সঙ্গে দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়েছে তুরস্ক
২০১৬ সালের অভ্যুত্থানে তুর্কি বিমান বাহিনীতে এক ধরনের শূন্যতা সৃষ্টি হয়। এমনকী পাইলট না থাকায় অনেক যুদ্ধবিমান ফেলেও রাখা হয়। শুধুমাত্র অভ্যুত্থানের কারণেই বিমান বাহিনীতে এ সংকট সৃষ্টি হয়েছে তাও নয়। এ সমস্যা আগেও ছিল। ২০১২ সালে এরদোয়ান সরকার একটি বিল উত্থাপন করেছিলেন যাতে পাইলটদের স্বেচ্ছা অবসর বন্ধ করে দেয়া যায়। কারণ পাইলটদের অনেকেই প্রাইভেট প্রতিষ্ঠানে চড়া বেতন পাওয়ার লোভে সরকারী চাকুরি থেকে দ্রুত অবসর নেয়ায় সরকারী বিমান পরিবহন খাত বেশ চাপের মুখে পড়ে গিয়েছিল
অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক এমরি কালিসকান মনে করেন , এরদোয়ানও সৌদি আরবের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার করতে চাচ্ছেন। আরব বসন্তের আগে দুই দেশের সম্পর্ক খুবই ভালো ছিল। এখন দুই দেশকেই ভিন্ন এজেন্ডার মধ্যে একযোগে কাজ করা শিখতে হবে। তবে মনে রাখতে হবে এরদোয়ান হচ্ছে বাস্তববাদী নেতার সেরা উদাহরণ
ঐতিহাসিকভাবেই অবশ্য সৌদি আরব ও তুরস্কের সম্পর্ক খুব একটি প্রীতিকর নয়। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে ওসমানীয় খিলাফার পরাজয়ের পরই সৌদি আরব রাষ্ট্র গঠনের পথ তৈরি হয়। তার আগে অবশ্য একশো বছর মক্কা ও মদীনার খাদেম ছিলেন ওসমানীয় শাসকরা। মোস্তফা কামাল আতাতুর্কের সময় থেকেও দুই দেশের মধ্যে সুসম্পর্ক ছিলো। বাগদাদ চুক্তি, স্নায়ুযুদ্ধ, ইরান-ইরাক যুদ্ধসহ বিভিন্ন ইস্যুতে উভয় দেশ একই ধরণের পদক্ষেপ নিয়েছে। এসময় বিভিন্ন ইস্যুতে মত-দ্বিমত থাকলেও সেটি কখনো বৈরীতায় রূপ নেয়নি
পাকিস্তানের সাথে তুরস্কের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক ক্রমশ উন্নত হচ্ছে যা ভারতকে উদ্বিগ্ন করে তুলেছে। ভারত আশংকা করছে, তুরস্ক হয়তো যে কোনো সময় পাকিস্তানের কাছে বেরাকতার ড্রোন বিক্রি করবে
পাকিস্তানের একটি টেলিভিশনের সাথে সাক্ষাতকার দেয়ার সময় ইমরান খান স্পষ্ট করে বলেননি কোন দেশটি ইসরাইলকে স্বীকৃতি দিতে পাকিস্তানের ওপর চাপ দিচ্ছে। উপস্থাপক তাকে প্রশ্ন করেছিলেন, কোন দেশটি আপনার ওপর এত চাপ দিচ্ছে? মুসলিম কোনো রাষ্ট্র নাকি অমুসলিম রাষ্ট্র
তুরস্কভিত্তিক স্ট্র্যাটেজিক এফেয়ার্স বিশেষজ্ঞ ইফতিখার গিলানি মনে করেন, জনমত বা জনগণের চাওয়ার ওপর ভিত্তি করে কোনো দেশই তার বৈদেশিক নীতি প্রণয়ন করে না। বরং নীতিনির্ধারকরা সবসময় তার দেশের স্বার্থের বিষয়টি বিবেচনায় নিয়েই বৈদেশিক কৌশল নির্ধারণ করেন
সমর বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, এই সময়ে যুদ্ধের ময়দানে আজারবাইজানের এমন সাফল্যের পেছনে কাজ করেছে তিনটি ফ্যাক্টর : প্রযুক্তি, কৌশল ও তুরস্ক। একজন রিসার্চ অ্যানালিস্ট একেবারে খোলাখুলিই বলেন, আজারবাইজানের প্রতি তুরস্কের সমর্থনই আগের সংঘাতের সাথে এবারের যুদ্ধের গুণগত পার্থক্য গড়ে দিয়েছে
নতুন মার্কিন প্রশাসনের নীতি হবে ভিন্ন। 'কর্তৃত্ববাদী' শাসকদের প্রতি ট্রাম্পের বহুনিন্দিত আকর্ষণ ভেঙে বেরিয়ে আসতে চাইবেন বাইডেন। আর এর অংশ হিসেবে তুরস্কের বিরুদ্ধে কঠিন ব্যবস্থা নেবেন তিনি। প্রশ্ন হচ্ছে, সেই ব্যবস্থা কতোটা কঠোর হবে এবং বাজারে তার প্রতিক্রিয়াই বা কেমন হবে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিদ্যমান আইন অনুযায়ী তুরস্কের বিরুদ্ধে পাঁচ রকম ব্যবস্থা নেয়া যায়
মূলত ইসলামকে টার্গেট করেই নতুন ওই আইনের খসড়া প্রস্তুত করা হচ্ছে বলে জানা যায়। যদিও বলা হচ্ছে শ্বেতাঙ্গ আধিপত্যবাদীসহ সবাইকেই এর আওতায় আনা হবে। ফরাসি মুসলিমরা আশঙ্কা করছেন, নতুন এই আইনের ফলে শুধু শ্বেতাঙ্গ উগ্রবাদ নয়, ইসলাম ধর্ম ও মুসলিম বিদ্বেষও এখন ফ্রান্সজুড়ে বেড়ে যাবে
নিরপেক্ষ জরিপে এখনো ইলহাম আজারবাইজানের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতা। পিতা হায়দার আলিয়েভের গড়া দল নিউ আজারবাইজান পার্টির চেয়ারম্যানও তিনি। ব্যক্তিগত জীবনে দুই কন্যা ও এক পুত্র সন্তানের জনক ইলহাম ১৯৬১ সালে বাকুতে জন্ম নেন। তখন আজারবাইজান ছিলো সোভিয়েত ইউনিয়নের অংশ। দেশে উচ্চমাধ্যমিক পর্যন্ত পড়া শেষ করে উচ্চশিক্ষার নিতে যান মস্কো স্টেট ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল রিলেসন্স-এ। স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি নিয়ে এই প্রতিষ্ঠানেই শিক্ষকতা দিয়ে কর্মজীবন শুরু তার
ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ম্যাঁক্র-র পাগলামি দেখে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান বলেন, ইসলাম ও মুসলিমদের নিয়ে এই লোকের সমস্যাটা কোথায়? তার উচিত, মানসিক চিকিৎসকের কাছে যাওয়া। এই ইস্যু ছাড়াও আরো অনেক ক্ষেত্রে এরদোয়ানের মুখোমুখি অবস্থানে আছেন ম্যাঁক্র। লিবিয়ায় যেমন, তেমনই আজারবাইজানেও তুরস্কের বিপরীত প্রান্তে দাঁড়িয়েছে ফ্রান্স
আর্মেনীয়া যুদ্ধের শুরু থেকেই তাই রাশিয়ার দিকে তাকিয়ে থাকলেও মস্কোর পক্ষে সম্ভব হয়নি সরাসরি কারো পক্ষ নেয়া। ভ্লাদিমির পুতিন বলে দিয়েছেন, তার দেশ নাগোরনো-কারাবাখে আর্মেনীয়ার পক্ষে যুদ্ধে নামবে না। রুশ প্রতিরক্ষা বিশ্লেষক পাভেল লুজিন মনে করেন, রাশিয়া আসলে কারো পক্ষ নিয়ে ছোট ভূমিকায় মাঠে নামতে চায় না। মস্কোর এখন একটাই লক্ষ- সেটি হলো বিশ্বরাজনীতির বড় খেলোয়াড় হিসেবে অবস্থান আরো মজবুত করা
আজারবাইজানের হামলায় বাঙ্কারে লুকিয়ে থেকেও রক্ষা পাননি আর্মেনীয় বিচ্ছিন্নতাবাদীদের শীর্ষ নেতা আরায়িক হারুতানিয়ান। মারাত্মক আহত হয়েছেন তিনি। আর সেনা হতাহতের সঠিক সংখ্যা নিয়ে আছে বিভ্রান্তি। এখন পর্যন্ত তারা ৪০৪ জনের মৃত্যুর কথা স্বীকার করলেও আজারবাইজান বলছে, তাদের হামলায় ৩ হাজারের বেশি বিচ্ছিন্নতাবাদী ও আর্মেনীয় সৈন্য নিহত হয়েছে
বিশ্লেষকরা বলছেন, নাগোরনো-কারাবাখ সংঘাত নিরসনে তুরস্ককে এবার সরাসরি রাশিয়ার সঙ্গে কথা বলতে হবে। এক্ষেত্রে সিরিয়া ও লিবিয়ায় ছাড় দেওয়ার বিনিময়ে মস্কো হয়তো ককেশাস অঞ্চলে তুরস্কের কাছ থেকে কিছুটা ছাড় পেতে পারে। সিরিয়া ও লিবিয়ায় তুরস্ক ও রাশিয়া বিপরীত মেরুতে অবস্থান করছে