গত কয়েকদিনের ভারতীয় গণমাধ্যমের খবর পড়লে আপনার মনে হবে চীনে একটি সামরিক অভ্যুত্থানে প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং ক্ষমতাচ্যুত হয়েছেন। তাকে গৃহবন্দী করে রাখা হয়েছে। মজার ব্যাপার হলো, এতোবড় একটি ঘটনা পশ্চিমা দুনিয়ার কোনো বড় গণমাধ্যমও কিন্তু জানতে পারেনি। এই অসাধ্য সাধন করেছে ভারতীয় গণমাধ্যম। চীনে সত্যিই কী সেনা অভ্যুত্থান সম্ভব? ভারতীয় মূলধারার গণমাধ্যমই বা এ অকল্পনীয় মিথ্যাচার করল কিভাবে? ইলিয়াস হোসেনের প্রতিবেদনে থাকছে বিস্তারিত।
সম্প্রতি শেষ হয়ে গেলো বহুল আলোচিত সামরিক মহড়া ভস্তক টুয়েন্টি টুয়েন্টি টু। রাশিয়ার আয়োজনে এই মহড়ায় অংশ নিয়েছিল ভারত ও চীন। যা নানা মহলে বেশ আলোচনা-সমালোচনার জন্ম দিয়েছে। রাশিয়ার পূর্বাঞ্চলীয় সামরিক জেলায় গত ১ থেকে ৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চলা মহড়ায় ভারতের গুর্খা রেজিমেন্ট নিয়ে অংশ নিয়েছে। ভারত এমন এক সময়ে অংশ নিলো, যখন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে ভারতের রয়েছে উষ্ণ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক । এছাড়া ভারত কোয়াড জোটেরও গুরুত্বপূর্ন সদস্য। শুধু ভস্তকেই নয়, ভারত কোয়াড জোটের অন্যান্য সদস্যরাষ্ট্র অর্থাৎ জাপান, অস্ট্রোলিয়া এবং যুক্তরাষ্ট্রকে নিয়ে মালাবারেও একটি নৌমহড়া করেছে। আমেরিকার সাথে এই ঘনিষ্ঠ সম্পর্ককে পাশ কাটিয়ে কেন ভারত রাশিয়ার এই মহড়ায় অংশ নিলো, তারই বিশ্লেষণ থাকছে আজকের প্রতিবেদনে।
ইউক্রেন নয় বিশ্বে পরবর্তী হিরোশিমা হতে পারে চীনের কোন শহর। ইউক্রেন যুদ্ধের দুই বছর আগে এ আশঙ্কা করেছেন যুদ্ধ বিষয়ক খ্যাতিমান বৃটিশ সাংবাদিক জন পিলজার। যুক্তরাষ্ট্র অনেক দিন ধরে চীনের সাথে যুদ্ধের প্রস্ততি নিচ্ছে এবং এ যুদ্ধ পারমানবিক হামলায় রুপ নিতে পারে। ইউক্রেন যুদ্ধের পর থেকে বিশ্বে পারমানবিক যুদ্ধের আশঙ্কা নিয়ে আলোচনা চলছে জোরে শোরে। অনেকে বলেছেন, রাশিয়া ইউক্রেনে পারমানবিক হামলা চালাতে পারে এবং ইউক্রেন যুদ্ধ রুপ নিতে পারে তৃতীয় বিশ্ব যুদ্ধে। তবে ইউক্রেনের আগেই তাইওয়ান ঘিরে চীন-যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে ঘটে যেতে পারে বড় কোন অঘটন। চীনের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের পারমানবিক সংঘাতের নানা দিক নিয়ে থাকছে আজকের প্রতিবেদন।
চীন আর যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে প্রতিযোগিতা যত বাড়ছে, দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার দিকে মনোযোগও তত বাড়ছে। উদীয়মান বাজার, বিস্তীর্ণ ও বৈচিত্রপূর্ণ এই অঞ্চলটি ভূরাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক যুদ্ধক্ষেত্র হয়ে উঠছে। এশিয়া- প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের দেশগুলোর সাথে উন্নয়নে সহায়তার জন্য যুক্তরাষ্ট্র আইপিইএফ ধারণা তুলে ধরেছে। মূলত আসিয়ানের সাথে সহযোগিতার জন্য চীন যে আরসিইপি'র ভিত্তিতে কাজ করছে, তার মোকাবেলার জন্যেই যুক্তরাষ্ট্র আইপিইএফ নিয়ে এসেছে। তবে, বিশ্লেষকরা বলছেন, যুক্তরাষ্ট্র এখানে খুব বেশি সুবিধা করতে পারবে না, কারণ তাদের প্রস্তাাবে বাণিজ্য বাধা দূর করার ব্যাপারে কোন প্রতিশ্রুতি নেই। অন্যেরা বলছেন, চীন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে প্রতিযোগিতা থাকলেও এই অঞ্চলে বেশ কিছু ইস্যুতে পারস্পরিক সহযোগিতার ভিত্তিতে কাজ করার সুযোগ রয়েছে তাদের। বিস্তারিত থাকছে হায়দার সাইফের প্রতিবেদনে।
চীনের হুমকি উপেক্ষা করে মার্কিন পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষের স্পিকার ন্যান্সি পেলোসি তাইওয়ান সফর করলেন। চীন-মার্কিন সম্পর্ক এবং বর্তমান বিশ্ব পরিস্থিতিতে অনেক বড় একটি পদক্ষেপ। তাইওয়ানকে নিজের ভূখন্ড হিসেবে ধরে রাখতে মরিয়া বেইজিং এই সফর ঠেকানোর চেষ্টা করেছিলো। দিয়েছিলো সামরিক পদক্ষেপের হুমকি। বড় ঝুঁকি নিয়েই মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদের স্পিকার দ্বীপটিতে পা রেখেছেন। পেলোসির সফর ঘিরে প্রশ্ন উঠেছে তাহলে কি চীনকে তাইওয়ানের সাথে যুদ্ধে নামাতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। যেমনটা রাশিয়াকে নামানো হয়েছে ইউক্রেনে যুদ্ধে। ওয়াশিংটনের এমন ইচ্ছে থাকলে চীন কী করতে পারে - সেসব বিষয় নিয়ে থাকছে আহমেদ বায়েজীদের প্রতিবেদনে।
সে রকম কিছু ঘটলে ইউরোপে রাশিয়ার গ্যাস সরবরাহ বন্ধ হয়ে যেতে পারে। এজন্য রাশিয়া তেল গ্যাসের বাজার হিসেবে চীনকে বেছে নিচ্ছে। আগামি দিনে রাশিয়ার জ্বালানীর বাজারের গতিপথ বদলে গেলে বিশ্বের জ্বালানী নিরাপত্তার ওপর এর প্রভাব পড়বে।
বর্তমান সময়ের স্টেলথ বিমানগুলোকে এমনভাবে নির্মাণ করা হয় যাতে মাইক্রোওয়েভ ধরনের রাডারের দৃষ্টি থেকে তা এড়িয়ে চলতে পারে। কিন্তু চীন মিটারওয়েভ ধরনের রাডার দিয়ে এ ধারণাকে ভুল প্রমাণ করেছে। যদিও আগে ধারণা করা হতো যে, মিটার ওয়েভগুলো এর অল্প রিসোলিউশনের কারণে শুধুমাত্র হুমকি সম্পর্কে সতর্কবার্তা দিতে পারে, এর বেশি কিছু নয়
পাকিস্তানের অভ্যন্তরে এসব হামলার ঘটনা বেইজিং ও ইসলামাবাদকে সিপিইসি করিডোরের ভবিষ্যতের বিষয়ে উদ্বিগ্ন করে তুলেছে। তবে পাকিস্তান এ প্রকল্প এবং এর সফলতা নিয়ে খুবই আশাবাদি। এরই মধ্যে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান সিপিইসি করিডোরের ওপর ভিত্তি করে এ অঞ্চলে একটি মেগা প্রকল্প চালু করার ঘোষণা দিয়েছেন
চীন দাবি করছে যে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র নিজেদের স্বার্থ হাসিলের জন্য উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে জিপিএস সিগনালকে বিচ্ছিন্ন করে রেখেছে। যাতে চীন তাদের প্রয়োজনে মিসাইল ছোড়ার সময় কোনো সুবিধা না পায় এবং লক্ষ্যবস্তু পর্যন্ত মিসাইলগুলো যেন যেতে না পারে। এরপর থেকে চীন ১৯৯৬ সাল থেকে সক্রিয়ভাবে বেইডোও আবিস্কারের জন্য কাজ শুরু করে
ভারত ও পাকিস্তান উভয় দেশই এরই মধ্যে উন্নত মানের এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম মোতায়েন করেছে। কোনো দেশ যদি ড্রোন দিয়ে সফলতা পেতে চায় তাহলে তাকে প্রতিপক্ষের চেয়েও প্রতাপের সাথে আকাশপথে আধিপত্য বিস্তার করতে হবে। ভারতীয় ও পাকিস্তানী এয়ারফোর্স কেউই এখন এরকম কোনো মানে নেই। এ দুটো দেশের বিমান বাহিনী যদি অপর দেশের ওপর আধিপত্য বিস্তার করতেও পারে তবে তা হবে সাময়িক
ড্রোন শিল্পে নতুন সরবরাহকারী দেশ হিসেবে চীনের আবির্ভাব ঘটেছে। ২০১১ সালের পর থেকে চীন সংযুক্ত আরব আমীরাত ও পাকিস্তানসহ বেশ কিছু দেশের সাথে ইউএভি ড্রোন বিক্রি নিয়ে আলোচনা শুরু করে। এরপর থেকে ইউএভি রফতানি মার্কেটে চীনের আধিপত্য প্রতিষ্ঠা হয়ে যায়
চীন-আসিয়ান বাণিজ্যের বহর যেভাবে বাড়ছে তাতে করে ইউরোপ থেকে চীনের আমদানি ব্যাপকভাবে কমে যাবে। এ অবস্থায় আগামী বছরগুলোতে তারা আবার চীনের বৃহত্তম বাণিজ্য অংশীদার হওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাবে
যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা পরিস্থিতি বুঝতে পারছেন বলেই মনে হচ্ছে। অনেকেই বলছেন, চীনকে মোকাবেলা করতে হলে এশিয়ার দেশগুলোর সাথে বন্ধুত্ব আরো জোরদার করতে হবে
মোটের ওপর, কিরগিজস্তানে আরেকটি রঙিন বিপ্লব ব্যর্থ হওয়াটা মধ্য এশিয়ায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জন্য একটি বড় আঘাত হয়েই এসেছে। ক্রেমলিন যেমন সহজে কিরগিজ রঙিন বিপ্লবকে বেপথু করে দিল, তা এ অঞ্চলের জন্য একটি বিরাট বার্তা
মার্ক্সবাদী ধ্যানধারণায় উদ্বুদ্ধ ব্রাস জোট লড়ছে একটি স্বাধীন বেলুচিস্তানের জন্য। চীন ও পাকিস্তানসহ কোনো ''বিদেশী'' রাষ্ট্র তাদের খনিজ সম্পদ আহরণ করুক - এটাও চায় না তারা। ব্রাস জোটের প্রধান হচ্ছেন নজর বালুচ। তিনি কখনও পাকিস্তান-আফগান সীমান্তে, কখনও আফগানিস্তানের কান্দাহারে বসে জোট চালান। এই জোটের তৎপরতা প্রধানত বেলুচিস্তানের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলেই সীমাবদ্ধ, যা কিনা আরব সাগর ও ইরান সীমান্ত সংলগ্ন
ভারতকে ক্রমাগত চাপ দিয়ে যেতে থাকে চীন। এ চাপের মুখে ভারত বাধ্য হয় নয়া দিল্লিতে চার দেশীয় বৈঠক বাতিল করতে আর চলতি সপ্তাহে টোকিও বৈঠকের পর একটি দায়সারা বিবৃতি দিতে। টোকিও বৈঠকে কী হয়েছে তার পুরো বিবরণ এখনও সহজলভ্য নয়। এটাকে বলা যায় একটা ফর্মাল ইভেন্ট। তবে এতে লুকিয়ে আছে আগামী দিনের ''এশিয়ান ন্যাটো''র বীজ। এশিয়ায় শান্তির এবং আরেকটি মহাযুদ্ধের আশঙ্কা - দু'টোই লুকিয়ে আছে সেখানেই
আমেরিকার সাথে প্রতিরক্ষা সহযোগিতা গড়তেও শ্রীলঙ্কাকে চাপ দিয়ে চলেছে দেশটি। এদিকে শ্রীলঙ্কার জাতীয়তাবাদীরা কলম্বো বন্দরের ইস্টার্ন টার্মিনালটি দেখাশোনার ভার ভারতকে দেয়ার ঘোর বিরোধী। তাদের যুক্তি হলো, এতে দেশের কৌশলগত সার্বভৌমত্ব ক্ষুন্ন হবে। তাদের মতে, শ্রীলঙ্কা হবে একটি নিরপেক্ষ দেশ। তাকে ভারসাম্য বজায় রাখতে হবে। এ দেশ কারো পাওয়ার গেমের ফাঁদে পা দিতে চায় না
ভারত দাবি করছে যে একটি মধ্যবর্তী দেশ হিসেবে তারা তাদের স্ট্র্যাটেজিক অটোনমি বজায় রেখে চলেছে। ব্রিকস, সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশন, দ্য কোয়াড এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে অংশিদারিত্বের মাধ্যমে তারা আন্তর্জাতিক সম্পর্ক গড়ে তুলেছে। কাজেই ভারত কেন দাবি করছে যে তারা তাদের স্ট্র্যাটেজিক অটোনমি বজায় রেখে চলেছে - এটা সহজে বোঝা যায়
চীন এমনভাবে বিভিন্ন দেশে সামরিক সাজসজ্জা করছে যে মুহূর্তের মধ্যে বিশ্বের যে কোনও প্রান্ত থেকে তারা কোনও না কোনও রকমের হামলা করতে বা হামলা প্রতিহত করতে সক্ষম হবে
কেউ-কেউ অভিযোগ করে, সরাসরি না-হলেও পরোক্ষভাবে ইরানের তেল কিনছে চীন। কখনো তারা 'মালয়েশিয়ার তেল' লেবেল লাগিয়ে ইরানী তেল কিনছে, কখনো বা মাঝ-সমুদ্রে ইরানী অয়েল ট্যাংকার থেকে চীনা ট্যাংকারে তেল ভরা হচ্ছে। এভাবে চীন তার মোট চাহিদার দুই ভাগ তেল পাচ্ছে ইরানের কাছ থেকে। ইরানের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখার জন্য চীনের কাছে এই একটি সুযোগই যথেষ্ট, কিন্তু অর্থনৈতিক সঙ্কট কাটাতে ইরানের কাছে এটা যথেষ্ট নয়
লাদাখ সীমান্তে ভারত ও চীনের সৈন্যরা মুখোমুখি অবস্থান করছে। কূটনৈতিক ও সামরিক পর্যায়ে আলোচনা চললেও উত্তেজনা কমছে না। বরং পরিস্থিতি নতুন মোড় নিয়েছে। উভয় দেশের পক্ষ থেকে টহলরত সৈন্যদের ওপর গুলি চালানোর অভিযোগ করা হয়েছে। চীনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী স্পষ্ট করে ভারতকে দায়ী করেছেন। চীনের গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে সীমান্তে সৈন্য সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে। চীনের কমিউনিস্ট পার্টির মুখপাত্র গ্লোবাল টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, করোনা ভাইরাস মোকাবিলায় মোদি সরকার ব্যর্থতা ও ভারতের অর্থনীতিতে যে বিপর্যয় দেখা দিয়েছে তা আড়াল করতে সীমান্তে উত্তেজনা সৃষ্টি করা হয়েছে
জনপ্রিয়তার বিচারে টিকটকের অবস্থান এখন ফেসবুক, টুইটার ও ইনস্টাগ্রামের পাশাপাশি। রাজস্ব আয়ের দিক বিচারে টিকটক-এর সবচাইতে বড় বাজার হচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। বিজ্ঞাপন থেকেই তারা এ আয় করে থাকে। এ অবস্থায় টিকটক-এর মালিক, চীনের বাইটড্যান্স-কে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র চাপ দিচ্ছে যেন ওই কোম্পানি তাদের আমেরিকান অংশটা বিক্রি করে দেয়। শুধু তাই নয় চীনের এই অ্যাপটি ভারতেও নিষিদ্ধ করা হয়েছে
চীনের নো ফ্লাই জোনে যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা বিমান ড্রাগনলেডির বারবার প্রবেশ এবং অবস্থানের বিরুদ্ধে মৌখিকভাবে প্রতিবাদ জানিয়েছে চীন। চীনের মহড়া পরিচালনার সময় যুক্তরাষ্ট্র এ নজরদারি কার্যক্রম পরিচালনা করে। চীনের মিনিস্ট্রি অব ন্যাশনাল ডিফেন্স এর বিবৃতিতে বলা হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের ইউ-২ স্পাই প্লেনের গোয়েন্দাগিরির ফলে তাদের স্বাভাবিক মহড়া কার্যক্রম মারাত্মকভাবে ব্যহত হয়েছে। এতে আকাশ ও সমুদ্রে অনাকাঙ্খিত দুর্ঘটনার জন্ম দিতে পারে
ভারতের অর্থনীতির এই বেহাল দশার মধ্যেও মোদির গালভরা গল্প অবশ্য থামছে না। তিনি দিয়ে যাচ্ছেন উচ্চাভিলাসী প্রকল্প। এরই একটি হচ্ছে আগামী ৫ বছরে জাতীয় অবকাঠামোর নির্মাণে ১ লাখ ৪০ কোটি ডলার ব্যয়ের ঘোষণা। এতে দেশটির বন্দর, রেলওয়ে ও গণপরিবহনে মেট্রো সিস্টেম চালু হবে বলে আশা করা হচ্ছে। ক্লিন এনার্জি সরবরাহ, মানসম্মত শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবাও এই প্রকল্পের অন্তভুক্ত। কিন্তু অর্থনীতিবিদরা এখন প্রশ্ন তুলছেন, এতো টাকা আসবে কোত্থেকে
বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে চীনের ছোড়া দুটি মিসাইলের শক্তি পরীক্ষা করছে যুক্তরাষ্ট্র। অপর দিকে পেন্টাগণ স্বীকার করেছে চীনা ঘোষিত নো ফ্লাই জোনে তাদের গোয়েন্দা বিমান নজরদারি চালিয়েছে। পেন্টাগনের দাবি, তবে আন্তর্জাতিক নিয়ম মেনে এই নজরদারি করা হয়েছে। চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রনালয় বলছে ডিএফ-২৬ বি মিসাইল পরমানু এবং প্রচলিত উভয় ধরনের বোমা বহন করতে সক্ষম। আর সাগর এবং স্থল উভয় ক্ষেত্রে এ মিসাইল নিখুঁতভাবে সঠিক নিশানায় আঘাত করতে পারে