অল্প দিনের মধ্যেই তিনি হয়ে যান গাদ্দাফীর শীর্ষ মিলিটারি অফিসার। ১৯৮০র দশকে গাদ্দাফী তাকে দায়িত্ব দেন শাদ নামের প্রতিবেশী দেশটি দখলের। ওই অভিযান ব্যর্থ হয়। ১৯৮৭ সালে কয়েক শ' লিবিয়ান সৈন্যের সাথে শাদে বন্দী হন হাফতারও। বিস্ময়করভাবে গাদ্দাফী এ সময় হাফতার ও তার বাহিনীর কর্মকাণ্ডের দায়িত্ব নিতে অস্বীকার করে বলেন, এ অঞ্চলের কোথাও লিবিয়া কোনো সৈন্য পাঠায়নি। পরে মার্কিন হস্তক্ষেপে মুক্তি পান হাফতার
লিবিয়ার সঙ্গে তুরস্কের চুক্তির ফলে এই পাইপলাইন আটকে দেওয়ার ক্ষমতা অর্জন করেছে তুরস্ক। এখন ইসরাইল চাচ্ছে তুরস্কের সঙ্গে জোট বেধে পাইপলাইনে যুক্ত হতে। এজন্য তুরস্কের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্র্ক বাড়াতেও মরিয়া ইসরাইল। তুরস্ক চাচ্ছে কৃষ্ণ সাগর, এজিয়ান সাগর ও ভূমধ্যসাগরে উপস্থিতি জোরদার করতে
উত্তর আফ্রিকার সবচেয়ে ধনী ও সমৃদ্ধ দেশ ছিলো লিবিয়া। গাদ্দাফির পতন আর আরব বসন্তের ব্যর্থতার কারনে দেশটি এখন বিভিন্ন বিদেশি শক্তির ছায়া যুদ্ধের কেন্দ্রে পরিনত হয়েছে।